প্রিয় বন্দুরা আজ আমরা কথা বলবো ইতালির ভিসা প্রসেসিং নিয়ে , এবং ইতালি যেতে কত টাকা খরচ হতে পারে আপনার ও আপনি কি ভাবে আবেদন করবেন ইতালির ভিসার জন্য ।
ইতিমধ্যে আপনারা জেনেছেন যে ইতালি বিভিন্ন দেশ থেকে প্রায় ৫ পাঁচ লক্ষ শ্রমিক নিবে তারা । ভিতর বাংলাদেশ রয়েছে আমাদের বাংলাদেশ থেকে একলক্ষ বিশ হাজার লোক নিবে ভিবিন্ন পেশায় ।
তাই আজ আপনাদের এই আরটিকেল এর মাধ্যমে ইতালির সকল ভিসার তথ্য তুলে ধরবো আপনাদের মাজে।
নানা রঙের শিল্প সাহিত্য দেশ হচ্ছে ইতালি। আর ইতালিতে প্রতিনিয়তই বাংলাদেশ থেকে প্রচুর লোক যাওয়া আসা করছে কেউ যাচ্ছে ভ্রমনে ভ্রমন ভিসা নিয়ে আবার অনেকে কাজের জন্য কাজের ভিসা নিয়ে ইতালিতে পাড়ি জমাচ্ছে । তা ছাড়া ইতালিতে ইস্টুডেনট ভিসা নিয়ে অনেকে পাড়ি দিছে যেহেতু ইতালিতে সকল ধরনের ভিসা পাওয়া যাচ্ছে । তাই হয়তো আপনি যানতে চাচ্ছেন ইতালি যাওয়ার জন্য কত টাকা খরচ প্রয়োজন।
ইতালির ভিসা খরচ ২০২৩
আতালিতে দুই ধরনের ভিসা পাওয়া যাচ্ছে, েইতালি সিজনাল ভিসা ও ইতালি নন সিজনাল বা স্পন্সর ভিসা । সিজনাল ভিসায় ইতালি যাওয়ার খরচ ৪-৫ লক্ষ টাকা এবং নন সিজনাল বা স্পন্সর ভিসায় ইতলি যাওয়ার সখরচ হচ্ছে ৮-১০ লক্ষ টাকা
যেহেতু আমরা উপরের দিকে ইতালি যেতে সিজনাল ভিসায় কত টাকা লাগবে এবং নন সিজনাল বা স্পন্সর ভিসায় কত টাকা লাগবে এ বিষয়ে জেনেছি কিন্ত অনেকেই জানে না সিজনাল ভিসা ও নন সিজনাল বা স্পন্সর ভিসা কি ? তাহলে দেখে নেয়া যাক ইতালি সিজনাল ও নন সিজনাল ভিসা কি।
ইত ৈসিজনাল ভিসা ২০২৩
ইতলি সিজনাল ভিসা হচ্ছে যারা মূলত শুধুমাত্র িইতালি ভ্রমাণ ভিসা ও ইতালি ব্যবসার ভিসায় যাবে তাদের জন্য । যার ইতলির সিজনাল ভিসায় যাবে তারা সর্বোচ্চ ৭- ১০ মাস পর্যন্ত ইতালি থাকতে পারবে। অনেনেকেই রয়েছে যারা এর থেকেও বেশি দিন পলাতক ভাবে ইতালি ভাবে ইতালিতে বসবাস করে।
কিন্তু ইতীিলতে পালাতকভাবে বসবাস করা খুই কশ্টসাধ্য এবং যদি কোনভাবে ইতলি প্রশাসনের হাতে ধরা পড়েন তাহলে আপনার জীবনের সর্বনাশ বয়ে আনবে তাই এরকম ভুল কখোনোই কেউ করবেন না।
ইতালি নন সিজনাল বা স্পন্সর ভিসা ২-২৩
প্রথমে আমরা জেনে আসলাম ইতলি সিজনাল ভিসা কি এবার আমরা জানবো ইতালি কাজের ভিসায় যাচ্ছে এবং স্টুডেন্ট ভসা ও রেস্টুরেন্ট ভিসা সহ এসব ভিসায় ইতালি যাচ্ছে সেইসব ভিসাকেই মূলত ইতালি নন সিজোনাল ভিসা বলা হয়।
আপনি যদি ইতালি নন সিজনাল ভিসায় যান তাহলে আপনি ইতালিতে ৪-৫ বছর বসবাস করেতে পারবেন। শধূমাত্র যারা ইতালি কাজের ভিসায় এবং ইতালি স্টডেন্ট ভিসায় ও ইতালি রেস্টুরেন্ট ভিসা সত এসব ভিসায় গিয়ে থাকে তারাই মূলত ইতালি নন সিজোনাল ভিসা যায়।
ইতালি সিজনাল ভিসার ক্যাটাগরি
যেহেতু ইতালিতে দুই ধরনের ভিসা পাওয়া যাচ্ছে তার মধ্যে ইতালি ননসিজানল বিষয় বাংলাদেশ থেকে বেশি পরিমাণে লোক যাচ্ছে আবা নয়জনাল ভিসার মধ্যেই কয়েক ধরনের ভাগ রয়েছে চলুণ তাহলে দেখে নেয়া যাক নন সিজনাল ভিসায় কি কি ভিসা পাওয়া যায়।
- ইতালি টুরিস্ট ভিসা
- ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা
- ইতালি কৃষি ভিসা
- ইতালি চিকিৎসা ভিসা
- ইতালি ফ্যামিলি ভিসা
যেহেতু আমরা ইতালির কয়েকটি ভিসা সম্পর্কে জেনেছি চলুন তাহলে এই বিষয়গুলোকে কিভাবে ইতালি যাবেন বা এই বিষয়ে ইতালি যেতে কেমন খরচ হতে পারে সে বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত এলাচনা করব চলুন তাহলে শুরূ করা যাক।
ইতালি টুরিস্ট ভিসা ২০২৩
আমরা সকলে জানি ্রতিটা দেশের টুরিস্ট বিষয় হচ্ছে যারা ভ্রমণের জন্য অন্য ওদশে গিয়ে থাকে তাদের কে টুরিস্ট ভিসায় যাওয়া বলে। আর তাই ইতালিতেও অনেকেই টুরিস্ট ভিসায় বা ইতালি ভ্রমণ বিষয় যায়।
যেহেতু ইতালি একটি সুন্দর প্রকৃতির দেশ তাই এই দেশের বৈচিত্রাময় ও এই দেশের সকল স্থাপত্য ওদখার জন্য বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণে লোক ইতালি টুরিস্ট ভিসায় যাচ্ছে। আর যেহেতু টুটিস্ট ভিসায় খরট একটু কম তাই এই বিষয়ে যেতে তেমন একটা সমস্যা হয় না ।
ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৩
যারা স্টুডেন্ট রয়েছে তারা স্টুডেন্ট ভসায় ইতালি যাবে এটাই স্বাভাবিক আর প্রতিনিয়ত বাংলাদেশ থেকে উট্ট শিক্ষার জন্য িইতালি স্টডেন্ট ভিসায় যাচ্ছে প্রচুর পরিমাণে স্টুডেন্ট । আর ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা গুলো নন সিজনাল ভিসা হয়ে থাকে কারণ স্টডেন্ট ভিসায় গেলে কয়েক বছর থাকতে হয় ।
আপনি যদি ইতালি স্টুডেন্ট ভিসায় যান তাহলে আপনি সর্বোচ্চ তিন থেকে চার বছর ইতালিতে বসবাস করতে পারবেন আর ইতালি স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে আপনার খরচ হবে ৫- ১০ লক্ষ টাকার মতন।
ইতালির কৃষি ভিসা ২০২৩
বর্তমান সময়ে ইতালির প্রচুর পরিমাণে কৃষিকাজ হচ্ছে আর এই কৃষি কাজ জন্য ইতালির লোক খুব কম কাজ করে এজন্য তারা বাইরের দেশ থেকে লোকবল নিয়োগ দিয়ে থাকে আর এই নিয়োগে প্রচুর পরিমাণে বাংলাদেশের শ্রমিক ইতালি কৃষি বিষয়ে যায় বা কৃষি বিষয়ে আবেদন করে।
আপনিও যদি ইতালি কৃষি বিষয় যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ইতালি নন সিজনাল ভিসা আবেদন করতে হবে কারণ ইতালিতে কৃষি বিষয়ে গেলে আপনাকে অবশ্যই চার থেকে পাঁচ বছর থাকতে হবে তাছাড়া আপনি যে টাকা দিয়ে ইতালি কৃষি বিষয়ে যাবে সেই টাকা উঠাতে পারবেন না।
ইতালি চিকিৎসা ভিসা ২০২৩
আমরা প্রতিনিয়তই উচ্চ চিকিৎসার জন্য নানা দেশে গিয়ে থাকি যেমন বাংলাদেশ থেকে প্রতিনিয়তই ইন্ডিয়াতে হাটের চিকিৎসার জন্য প্রচুর পরিমাণে বাংলাদেশী লোক যাচ্ছে ঠিক তেমনি ইতালিতেও উচ্চমানের চিকিৎসার জন্য অনেক বাংলাদেশি লোক ইতালি চিকিৎসা ভিসায় বা ইতালি মেডিকিল ভিসায় যাচ্ছে।
আর এই ইতালি চিকিৎসা বিষয়ে বা ইতালি মেডিকেল ভিসা গুলো সেজিনাল ভিসা হয়ে থাকে কারণ আপনি যদি ইতালি মেডিকেল ভিসায় যান তাহলে তো আপনার তিন থেকে চার বছর থাকা লাগবে না কারণ আপনি শুধুমাত্র চিকিৎসা করে চলে আসতে পারবেন আর যেহেতু আপনি অল্প দিনের জন্য ইতালি চিকিৎসা ভিসা যাচ্ছেন তাই বেশি টাকা কেন দিবেন অল্প টাকা দিয়ে ইতালি চিকিৎসা বিষয়ে যেতে পারবেন সেহেতু কম টাকা দিবেন এটাই স্বাভাবিক।
ইতালি ফ্যামিলি ভিসা ২০২৩
যেমনটি আমরা প্রথমে বলেছি অনেকেই রয়েছে যারা বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর ইতালি টুরিস্ট ভিসায় যাচ্ছে আর এই টুরিস্ট বিষয় অনেকে আবার ফ্যামিলি সহ যাচ্ছে আর তাই যদি আপনি একা ইতালি যেতে চান তাহলে শুধুমাত্র টুরিস্ট ভিসা করলেই হবে কিন্তু আপনি যদি টুরিস্ট ভিসায়।
আপনার ফ্যামিলিসহ সবাইকে নিয়ে ঘুরতে যেতে চান তাহলে অবশ্যই ইতালি ফ্যামিলি ভিসা করতে হবে তাছাড়া কোনভাবে আপনি একসাথে কয়েকজন যেতে পারবেন না আর ইতালি ফ্যামিলির বিষয় গেলে আপনি অনেক দিন থাকতে পারবেন।
ইতালি ভিসা আবেদন ফি কত টাকা ২০২৩
আমরা সকলেই জানি ইতালি সরাসরি যাওয়া যায় না এজন্য প্রয়োজনে টেলিভিশার জন্য আবেদন করা আর ইতালি ভিসার জন্য আবেদন করতে কত টাকা লাগবে এটা আমরা অনেকেই জানিনা আপনি যদি ভিসার জন্য আবেদন করতে চান তাহলে আপনার খরচ হবে ৭০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১৫০০ টাকা পর্যন্ত তবে আপনি যদি কোন দালালের মাধ্যমে টেলিভিশার জন্য আবেদন করেন তাহলে হয়তো বা আপনার কাছ থেকে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা তারা নিয়ে নিতে পারেন।
ইতালি ভিসা চেক করার নিয়ম ২০২৩
www.vfsvisaonline,com/
এই ওয়েবসাইটে মাধ্যমে আপনার পাসপোর্ট নাম্বার ব্যবহার করে টেলি ভিসা চেক করতে পারবেন খুব সহজে আপনারা যারা ইতালি যাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন তারা অবশ্যই ইতালি যাওয়ার আগে আপনার ভিসা লাইভ আছে কিনা সেটা চেক করে নিবেন ইতালি ভিসা কিভাবে চেক করবেন সেটা আমরা উপরের দিকেই বলে এসেছি তাই আপনি ইতালি যাওয়ার আগে অবশ্যই একবার হলেও আপনার ভিসা সঠিকভাবে হয়েছে কিনা ।
(ইতালি)