বাংলাদেশ ৩৫ টি সেরা পর্যটন কেন্দ্র বা দর্শনীয় স্থান।

বাংলাদেশ ৩৫ টি সেরা পর্যটন কেন্দ্র বা দর্শনীয় স্থান

পাহাড়ে- আহারে নদীতে নৌকো ভ্রমন, সবুজের মাঝে জোসনার খেলা, এমনকি মেঘের রাজ্যে নিজেকে হারিয়ে ফেলার মত চোখ জুড়ানো পর্যটন স্থান রয়েছে এই বাংলাদেশ। অপরূপ সৌন্দর্যের এই দেশের প্রায় প্রতিটি জেলাতেই রয়েছে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান এজন্য দেশ-বিদেশের বহু পর্যটক তাই ঘুরে বেড়ানোর জন্য প্রতি বছর বীর জমিয়ে থাকেন বাংলাদেশে।

দর্শনীয় স্থান  এর তালিকা।

১। কক্সবাজার

বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত বিশ্বের সেরা সমুদ্র সৈকত। পাহাড় ঘেরা কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে। বিশ্বের দীর্ঘতম প্রকৃতিক বালুময় সমুদ্র সৈকত । ভ্রমণপিপাসুদের জন্য কক্সবাজার আদর্শ জায়গা এছাড়া এখানে অনেক প্রাচীন স্থাপনা রয়েছে।

২। সেন্টমাটিন

সেন্টমার্টিন হল বিশ্বের অন্যতম প্রবল দ্বীপ। অপূর্ব সুন্দর জায়গা সেন্টমার্টিন। সেন্টমার্টিন দ্বীপের ডাবের জন্য বিশেষভাবে বিখ্যাত। আপনি সেন্টমার্টিন আরো পাবেন সুমিষ্টি ডাবের পানি আর শাঁস।

৩। রাঙামাটি

প্রাকৃতিক সেীন্দর্যে  ভরা পার্বত্য চট্রগ্রামের জেলা রাঙামাটি কাপ্তাই লেকের বুকে ভেসে থাকা ছোট্র এর জেলা শহর আর আশপাশে সর্বত্রই রয়েছে অসংখ্য বৈচিত্র্যময় স্থান। এখানকার জায়গাগুলো। বছরের বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন রুপে সাজে। তাবে বর্ষাার সাজে একেবারেই অন্যরুপ।

৪। খাগড়াছড়ি

সৃষ্টিকর্তা আপনার সৌন্দর্যে সাজিয়েছেন খাগড়াছড়িকে  এখানে রয়েছে আকাশ পাহাড়ের মিতালি চেঙ্গি ও মাইনি উপত্যকার বিস্তীর্ণ সমতল ভূভাগ ও উপজাতীয় সংস্কৃতির বৈচিত্র্যতা । যেদিকেই চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ । ভ্রমনবিলাসীদের জন্য আদর্শ স্থন। খাগড়াছড়ি পুরোপুরি পাহাড়ি এলাকা । সএখানে আপনি ঝুলন্ত ব্রীজ , আলুটিলা রহস্যময় গুহা, রিছাং ঝরনা এবং পাহড়ি অদ্ভুত সৌন্দার্য উপভোগ করতে পারবেন ।

৫। দীঘিনালা বিহার 

দীঘিনাল াউপভোগ বিহার সাজেক ভেলী যাওয়ার পথে অবস্থিত খুব সুন্ধর এবং শান্ত স্নিগ্ধ একটি জায়গা। এর ভিতরে প্রবেশের পার আপনি দুটি মন্দির দেখবেন । একটিতে বুদ্ধের একটি বড় মুর্তি আছে এবং অন্যটিতে রাঙ্গামাটি বিহারের ভান্ েনামের এক স্থনীয়র দুটি মূর্তি আছে।

৬। সিলেট

বাংলাদেশের  এর কয়েকটি  অঞ্চলে চা- বাগান পরিলক্ষিত হয় তার মধ্যে সিলেট অন্যতম। সিলেকটের চায়ের রং স্বাদ এবং সুবাস  অতুলনীয় । রুপকনৗা হিসেবে সারা দেশে এক নামে পরিচিত সিলেটের জাফলং।

৭। বিছানাকান্দি

সিলেটের পর্যাটন বর্গ। দেশেরসীমন্তঘেরা পাথরের বিছানা ও মেঘালয় পাহাড় থেকে  আসা ঠান্ডা পান । পাশেই পাহাড়ি সবুজের সমারোহ । ছোট বড় পাথরের ওপর দিয়ে ছটে আসা স্বচ্ছ পানির স্রোতধারা বিছানাকান্দিতে সৃষ্টি করেছে এক মনোরম পরিবেশ। 

৮। সাজেক

বাঙামাটিতে এর অবস্থান হলেও ওযতে হয় খাগড়াছড়ি হয়ে। খগড়াছড়ি শহর থেকে দীঘিনালা, তারপর বাঘাইহাট হয়ে সাজেক। পুরো রাস্তাটাই অপূর্ব, আশপাশের দৃশ্যও মনোরম। পথের দুই পাশে লাল- সবুজ রঙের বাড়ি ও পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে জমে ওঠে মেঘের মেলা।

৯। রঙরাং পাহাড়

রঙরাং পাহাড়ের চূড়ায় না উঠলে রাঙামাটির সৌন্দর্যঅপূর্ণ থেকে যাবে। পাহাড়ের কোলঘেঁষে বয়ে গেছে মোহনীয় কর্ণফূলী। কর্ণফূলীর পাশে বরকল ও জুরাছড়ি উপজেলায় এর অবস্থান । চারপাশের এমন সব সৌন্দর্য খোখের সামনে চলে আসবে যদি রংরাং চূড়ায় উঠতে পারেন।

১০। বান্দরবনের বোল্ডিং খিয়াং

বান্দরবনের মংপ্রু পাড়ায় ঝরনাটির অবস্থান। দুই বিশাল পাহাড়কে পাহারায় রেখে পাথুরে জলের ধারা বয়ে দিচ্ছে এই ঝরনা। পাহাড়ের চূড়ায় উঠতেই বদলে যাবে দৃশ্যপট। ঝরনাগুলো পুরো এলাকাকে ছড়িয়ে দিচ্ছে সাদাটে কুয়াশার চাদরে।

১১। ইদ্রাকপুর দুর্গ

মুন্সীগঞ্জ শহরের ইদ্রাকপুরে অবস্থিত ঐতিহাসি  প্রত্নতাক্তিক নিদর্শন। মগ ও পর্তুগিজ জলদস্যুদের আক্রমণ থেকে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জকে রক্ষার জন্য নির্মিত হয়েছিল িএই দুর্গটি।

১২। লালবাগ কেল্লা

মোগল আমলের স্থপত্যকীর্তি লালবাগের কেল্লা। সপ্তদশ শতাব্দীর শেষার্ধে তৈরি এই কেল্লাতে রয়েছে পরীবিবির মাজার , দরবার গৃহ, হাম্মামখানা, মসজিদ , দুর্গ  ইত্যাদি। বুড়িজঙ্গা নদীর তীর ঘেষে লালবাগ কেল্লার অবস্থান।

১৩।নীলগিরি

নীলগিরি দেশের র্বোচ্চ পর্যটন কেন্দ্র। বান্দরবানের থানচি উপজেলায় এর অবস্থান। মেঘের সঙ্গে মিতালি করে এখানে মেঘ ছোয়ায়ে যোগ রয়েছে শুষ্ক মৌসুমে নীলগিরিতে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত অপরূপ।

১৪। নীলাচল ও শুভ্রনীলা

বান্দরবান জেলার প্রবেশ মুখেই অবস্থিত 1700 ফুট উচ্চতার এই পর্যটন স্থানগুলোতে সব সময় মেঘের খেলা চলে এ পাহাড়ের উপর নির্মিত এ দুটি পর্যটন কেন্দ্র থেকে পার্শ্ববর্তী এলাকার দৃশ্য দেখতে খুবই মনোরম।

১৫। চলনবিল

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিলের নাম চলন বিল। পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় এটি বর্ষার সুন্দরী বলা চলে তিন জেলা জুড়ে বিস্তারিত বিল কে বর্ষার কানায় কানায় পানিতে পরিপূর্ণ হয় রূপের পরসরা সাজিয়ে বসে।

১৬। আহসান মঞ্জিল

বুড়িগঙ্গার পাট ভেসে কুমারটুলি এলাকায় প্রাচীন এই সাম্রাজ্যের অবস্থান। মঞ্জিলটির রংমহল অন্দরমহল দুটি ভোগে বিভক্ত পোশাকটির উপর অনেক সুদৃশ্য গম্বুজ রয়েছে এছাড়া একটি জাদুঘর রয়েছে এখানে

১৭। মাহাস্তান নগর

ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন পুরাকীর্তিটির বগুড়ায় অবস্থিত পুনর্য বর্ধনের রাজধানী ছিল বর্তমান বগুড়ার মহাস্থানগড় মৌর্য গুপ্ত পাল এবং সেন আমলের বগুড়ায় বিশেষ প্রশাসনিক গুরুত্ব ছিল পরতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে এটির অবস্থিত

১৮। শুভলং ঝর্ণা

রাঙ্গামাটি জেলার সর্বাপেক্ষা আকর্ষণীয় জায়গা গুলোর মধ্যে শুভলং ঝর্ণা একটি এই ঝর্ণা দেখতে সর্বক্ষণ পর্যটকদের ভিড লেগেই থাকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে এসে ঝর্ণাটিতে পতিত হয়েছে কাপ্তাই লেকে এর কাছে যেতে বাধা নেই ফলে ঝর্নার রূপ মাদরাস্য প্রাণভরে উপভোগ করা যায়।

১৯। সোমপুর মহাবিহার

সোমপুর মহা বিহার পাহাড় অবস্থিত এটি ভারতীয় উপমহাদেশ বৌদ্ধবিহার হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি এটা পর্যটকদের জন্য সবচেয়ে বিখ্যাত গন্তব্য কারণে এটি অন্যান্য স্থাপত্য পরিদর্শন করে বেশিরভাগ ভারতীয়।

২০। লাউয়াছড়া বন

ঘন জঙ্গলের বুক চিরে চলে গেছে পাহাড়ী রাস্তা দুই পাশে সারিসারি গাছ তার মধ্য দিয়ে মধ্য দুপুর কিংবা সোনাঝরা সকাল অথবা বিকালের নরম আলো করেছে আরও মোহনীয় মৌলভীবাজার কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত এই বন।

২১। রাজবন বিহার

রাঙ্গামাটি জেলার বেশ কয়েকটি নিদর্শন এর মধ্যে রাজ বুদ্ধ বিহার একটি। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কাছে একটি পবিত্র স্থান মন্দিরের নন্দন গঠনের জন্য সাধারণ পর্যটকদের কাছে এটি আকর্ষণীয় জায়গা।

২২। চিম্বুক পাহাড়

দেশের তৃতীয় বৃহত্তম পর্বত বান্দরবানের চিম্বুক ছাড়া দেশের পরিচিত নাম চিম্বুক যাওয়ার রাস্তা দুইপাশের পাহাড়ি দৃশ্য ও সাঙ্গ নদীর দৃশ্য খুবই মনোরম পাহাড়ের উপর দাঁড়িয়ে দেখা যাবে মেঘের ভেলা।

২৩। স্বর্ণমন্দির

সোনালী রঙের জন্য স্বর্ণ মন্দির বিখ্যাত। বাংলাদেশের পার্বত্য জেলা বান্দরবানের বালাঘাটা এলাকার নাতিত্য পাহাড়ের চূড়ায় এর অবস্থান প্রতি পূর্ণিমার রাতে অপরূপ আলোয় এখানে জলে উঠে হাজার মাটির প্রদীপ

২৪। কান্তজির মন্দির

কান্তজির মন্দির বাকান্তজীর মন্দির বাকান্তনগর মন্দির বাংলাদেশের দিনাজপুর শহর থেকে ২০ কিলোমিটার উত্তরে এবং কাহারোল উপজেলার সদর থেকে ৭ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্বে ইউনিয়নের দিন টেপা নদীর তীরে অবস্থিত একটি প্রাচীন মন্দির। এটি নবরত্ন মন্দির নামে পরিচিত কারণ তিন তলা বিশিষ্ট এই মন্দিরের নয়টি চুরা বা রত্ন ছিল কান্ত জিও মন্দির ১৮ শতকে নির্মিত একটি চমৎকার ধর্মীয় স্থাপনা মন্দিরটি হিন্দু ধর্মের কান্ত বা কৃষ্ণের মন্দির হিসেবে পরিচিত যা লৌকিক রাধা কৃষ্ণের ধর্মীয় প্রথা হিসেবে বাংলায় প্রচালিত।

২৫। ষাট গম্বুজ মসজিদ

ষাট গম্বুজ মসজিদ নামে পরিচিত ষাট গম্বুজ মসজিদ এটি বৃহত্তম মসজিদ সুলতানি আমলে নির্মিত হয় খানজাহান আলী এটি নির্মাণ করেন মসজিদটি সাধারণত নামাজের জন্য ব্যবহার করা হয়

২৬। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর

এই জাদুঘর ১৯৯৬ সালের ২২ শে মার্চ বলা হয় জাদুঘর প্রদর্শন ১০ হাজার অধিক হস্ত নির্মিত এবং চিত্র প্রদর্শনী। এটি বর্তমানে কোন নির্মিত হচ্ছে জাদুঘর কোন দেশের জন্য সবচেয়ে ভালো জায়গা বলে মনে করা হয় কারণ এটাতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সংরক্ষণ আছে

২৭। ছেড়া দ্বীপ

সর্বোচ্চ ছোট বড় পাথর আর কিছু ক্রিয়া গাছ আর এর চারপাশ জুড়ে শুধুই নীল পানি ঢেউ সাগরের মাঝখানে ছোট এক পাথরের দ্বীপ ের বিচ্ছিন্ন অংশ বঙ্গোপ সাগরের মাঝে বাংলাদেশের মানচিত্রের শেষ বিন্দু।

২৮। সাগর কন্যা কুয়াকাটা

অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগরকন্যা কুয়াকাটা কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ার একটিমাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত অবলোকন করা যায় সমুদ্রের পেট চিরে সূর্যোদয় হওয়া এবং সমুদ্রের বক্ষে সূর্যকে হারিয়ে যাওয়ার দৃশ্য অবলোকন করার নিশ্চয়ই দারুন ব্যাপার

২৯। পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত চট্টগ্রামে অবস্থিত এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত সৈকত এটা প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য সেরা গন্তব্য তারা নিজস্ব সফর স্মরণীয় করতে তাদের পরিবারের সঙ্গে এখানে ঘুরে বেড়া এটা পর্যটকদের জন্য জনপ্রিয় স্থান

৩০। সুন্দরবন

সারা বিশ্বের ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল গুলোর মধ্যে সুন্দরবন অন্যতম বিশ্বের অনেক পর্যটক ঘুরতে আসুন সুন্দরবনে অপরূপ ম্যানগ্রো বন সুন্দরবনের জোয়ার ভাটা বিচিত্রর রূপের এক বোনকে দেখতে দেশ-বিদেশের পর্যটকরা প্রতিদিন ভিড় জমান।

৩১। সোনা দিয়া দ্বীপ

কক্সবাজারের মহেশখালী থেকে খুব বেশি দূরে নয় সোনা দিয়ে দি ই ম্যানগ্রোভ ও উপকূলীয় বনের সমন্বয়ে গঠিত এই ডিপি সাগরের ঘাট নীল জল লাল কাঁকড়া কেয়াবন সামুদ্রিক পাখি সব মিলিয়ে এক ধরনের রোমান্সিত পরিবেশ।

৩২। তাজহাট জমিদার বাড়ি

শত বছরের অমলিন কীর্তি এই জমিদার বাড়িটি রংপুরের অবস্থান রাস্তার দুই পাশে আকাশ সমূহ উচ্চতার নারিকেল গাছ বাড়িটির সামনে ও বাসে দুটি পুকুর অনেক দর্শনার্থী এখানে বেড়াতে আসেন।

৩৩। বিরিশিরি

 বিরিশিরি বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার ঐতিহ্যবাহী একটি গ্রাম এটি এক অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য লীলাভূমি মূল আকর্ষণ বিজয়পুর চিনামাটির খনি সাদামাটি পানের রংকে আরো বৈশিষ্ট্যময় করে।

৩৪। মনপুরা

বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপভোলা জেলার মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি রূপালী দ্বীপ মনপুরা মনপুরা উপজেলা দেশের মানুষের কাছে যেমন আকর্ষণীয় ধর্ষণীয় জায়গা তেমনি বিদেশীদের কাছেও।

৩৫ নিঝুম দ্বীপ

নয়ন অবিরাম সৌন্দর্যের ভরপুর বাংলাদেশের দক্ষিণ পর্যটন কেন্দ্র নোয়াখালীতে হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপ শুধু সৌন্দর্যই নয় প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে এর বিশাল সম্ভাবনা । 

প্রিয় পাঠক বন্দুগন আমরা উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে জানতে পারলাম বাংলাদেশের কিছু দর্শনীয় স্থান । যেখানে আপনারা আপনাদের ছুটি উপভোগ করতে পারেন।


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url